শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ১৫ চৈত্র ১৪৩০

ফিলিস্তিন মুক্তি আন্দোলন ও অবিবেচক বিশ্ব
মো. আশিকুর রহমান
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৯:৫৫ এএম আপডেট: ২২.০৯.২০২০ ১০:১১ এএম | অনলাইন সংস্করণ

প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটেনের মিত্রশক্তির কাছে বিপরীত জোট উসমানি খেলাফতের পতন ঘটলে, হাজার বছর ধরে চলে আসা মুসলিম শাসন গুটিয়ে নিতে হয় ফিলিস্তিনের মাটি থেকে। ফিলিস্তিন ভূখন্ডে তখন তুর্কি সৈনিকদের পরিবর্তে ব্রিটিশ সৈনিকদের দাম্ভিক পদচারণা। আরব জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী ফিলিস্তিনরাও স্বাধীনতার স্বপ্নে বিভোর হয়ে উসমানি খেলাফতের কর্তৃত্ব বিলুপ্ত করে নিজেদের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে ব্রিটিশদের স্বাগত জানিয়েছিল। কিন্তু জাতীয়তাবাদের ভূত তাদের মাথায় এতটা প্রকট হয়েছিল যে, তারা ভূলেই গিয়েছিল তুর্কি হলেও ওরা তো মুসলিম। কিন্তু ১৯১৭ সালে ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লর্ড কর্তৃক বেলফোর-ঘোষণার ধূর্ত ও ছলচাতুরী উদ্দেশ্য যখন ফিলিস্তিনিরা অনুধাবন করলেন তখন যুদ্ধ শেষ। ফলাফল যা হওয়ার তা-ই হলো। যাযাবরের জীবন থেকে ইহুদিরা দলে দলে ফিলিস্তিনের পবিত্র ভূমিতে বসতি নিমার্ণের বন্দোবস্ত করতে থাকে। ব্রিটিশ প্রশাসনের পৃষ্ঠপোষকতায় নির্মাণ করা হয় এসব বসতি। জবরদখল ও অশান্তির আগুন জ্বালিয়ে দিনে দিনে বাড়াতে থাকে তাদের অবৈধ বসতি। ১৯৩১ সালের মধ্যে যা মূল জনসংখ্যার ১৭ ভাগ হয়ে যায়। অবশেষে ১৯৪৮ সালে ব্রিটিশ-মার্কিন শক্তির সহায়তা ও নানা ধূর্তামির জাল বুনে জেরুজালেম নিয়ে ইহুদিদের স্বপ্নপূরণ হয়। প্রতিষ্ঠিত হয় ফিলিস্তিনের বুকে ইসরায়েল নামক রাষ্ট্র। এমনকি ফিলিস্তিনকে বিভক্ত করে সংখ্যালঘু বহিরাগত ইহুদিরা পেল ৫৭ ভাগ ভূমি আর স্থানীয় আরব মুসলিমদের ভাগে পড়ল মাত্র ৪৩ ভাগ। এই হচ্ছে তথাকথিত মানবিক বিশ্বের ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত! এর মাধ্যমে ইউরোপিয়ান ও মার্কিনরা রেহায় পায় অনিষ্ঠের আশঙ্কা থেকে। কারণ এই দূরদর্শী ইহুদিরা ব্রিটিশ ও মার্কিন প্রশাসনের প্রতিটি বিভাগে নিয়জিত থেকে তাদেরকে সর্বদা চাপের মুখে রাখতেন।  এছাড়া তাদের সহায়তার অন্যতম আরেকটি কারণ ছিল- উসমানি খেলাফাতের অধীনে থাকা ভূখন্ডের ভাগ-বাটোয়ারার সময় মিশরকে নিরস্ত্র রাখা। এভাবে ইউরোপিয়ানদের মাথার ওপর ঝুলতে থাকা ইহুদি সংকটকে নিরীহ ফিলিস্তিনিদের ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়া হয়। ফলে হার হয় মানবতার ও পৃথিবীর ইতিহাসে প্রতিষ্ঠিত হয় অন্যতম বড় একটি বেইনসাফি কূটকৌশল। এবার ইহুদিরা ঠান্ডা মাথায় বসে ফিলিস্তিনিদের ওপর  শুরু করে নতুন রূপে সহিংসতা।   
লেখক: মো. আশিকুর রহমান

লেখক: মো. আশিকুর রহমান

ইহুদিরা এমন এক ভয়ানক জাতি যারা নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য নিরপরাধ লোককে হত্যা করতেও পিছপা হয় না। প্রকাশ্যে দিবালকে উচ্ছেদ, নিপীড়ন ও সামান্য প্রতিবাদ করলেই গুলি করে হত্যা- এ যেন ইসরায়েলদের চিরায়িত বৈশিষ্ট্য। বহুবার ফিলিস্তিনি আরব মুসলমানের ওপর নৃশংসতম গণহত্যা চালানোর ঘৃণ্য অপকৌশল করেছে তারা। এছাড়া ইসরায়েলিদের গোপন ষড়যন্ত্র ও মোসাদের শক্তিশালী গোয়েন্দা তৎপরতা আরব রাষ্ট্রগুলোতে বিভেদের প্রাচীর তৈরি করেছে। ১৯৬৭ সালে আরব-ইসরাইল যুদ্ধ শুরু হলে ছয় দিনে আরবদের শোচনীয় পরাজয় আসে। ফলে মিসরের অধীনে থাকা সিনাই উপত্যকা, সিরিয়ার গোলান মালভূমি এবং জর্ডানের অধীনে থাকা পশ্চিম তীর ও জেরুজালেম ইসরায়লরা দখল করে নেয়। এই পুঞ্জীভূত অশান্তির দাবানল প্রথমবারের মতো দেশটিতে বিষ্ফরণ ঘটে ১৯৮৭ সালের ৯ ডিসেম্বর। একটি সড়ক দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে হাজারো ফিলিস্তিনি রাজপথে নেমে আসে এবং ইসরায়লি সেনাদের দিকে বোতল ছুড়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে। অন্যদিকে ইসরায়লি সেনারা বিক্ষোভকারীদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালায়। এটা ছিল মূলত ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত একটি হত্যাকান্ড। ফলে স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনিরা আন্দোলনের গতিপথ পালটাতে থাকে। এই ইন্তিফাদা বা জনবিক্ষোভ থেকেই হামাসের জন্ম। মূলত এই জনবিক্ষোভ হলো দীর্ঘমেয়াদি লড়ায়ের সূচনা মাত্র। পরবর্তীতে ইসরায়লের মতো ঘৃণ্য অপশক্তির মোকাবেলায় আমৃত্যু লড়াকু হামাস যেভাবে দুরন্ত সাহস নিয়ে গর্জে উঠে; তা ফিলিস্তিনি মুক্তি আন্দোলনকে আশান্বিত করে। এজন্য হামাসকে বাদ দিয়ে ফিলিস্তিনের মুক্তি-আন্দোলনকে কল্পনায় করা যায় না। বঞ্চনার আগুনে দগ্ধ হতে হতে তারা একসময় জ্বলে ওঠে। হামাস তথা ইসলামী আন্দোলনের নেতা শায়খ আহমদ ইয়াসিন ঘোষণা করেছিলেন, ‘আমাদের পথ হয়তো বিজয়ের নয়তো শাহাদতের। ইসরায়েলকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার আগ পর্যন্ত এই দুই পথ ছাড়া তৃতীয় কোন পথে আমরা হাঁটব না।’ তারা কখনোই ইসরায়েলি অস্তিত্বকে নূন্যতম সহ্য করেননি। 

রক্তাক্ত জনপদ ফিলিস্তিন একসময় পরিণত হয় পৃথিবীর সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত কারাগার হিসেবে। ফিলিস্তিন, বিশেষত গাজার ওপর চলে বছরের পর বছর ধরে অর্থনৈতিক অবরোধ। বারবার তাদের প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস এবং ফসল ও গাছপালা নিধন করা হয়েছে। পাথর নিক্ষেপ করে প্রতিবাদ করার বিনিময়ে তারা পেয়েছে ইসরায়লের বুলেট। নিরীহ ফিলিস্তিনিদের মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে নানা ধরণের শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হতো। আর যেকোন সময় পথিককে তল্লাশির নামে করা হতো হয়রানি। এমনকি ১৯৯০ সালের ৮ অক্টোবর ইসরায়লি বর্বর সেনারা মুসলমানদের পবিত্র স্থান আল আকসা মসজিদ কম্পাউন্ডে প্রবেশ করে নামাজরত মুসাল্লিদের ওপর গুলি চালায়। এতে ২২ জন ফিলিস্তিনি শাহাদতবরণ করেন এবং ২০০ ফিলিস্তিনি গুরুতর আহত হন। ফলে ফিলিস্তিনের আপমর জনতা বিশেষত যুবকদের বড়ো একটা অংশ যোগ দেয় এই মুক্তি আন্দোলনে। তাই কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া ছাত্রদের ওপর চালানো হয় অসহনীয় নির্যাতন। দরিদ্রতার চাপে হতাশাগ্রস্ত যুবকদের টাকা, যৌনতা বা ভয় দেখিয়ে কাবু করতে চাইত। ইসরাইলিদের পরিকল্পনা ছিল তাদের গুপ্তচর বানানো। কিন্তু নির্লিপ্ত ও দৃঢ় ফিলিস্তিনিদের বশে আনা মোটেই সহজ ছিল না। কারণ যারা স্বাধীনতা হারিয়েই ফেলেছে, তাদের নতুন করে হারানোর কিছু নেই। তাই ইসরায়েলদের প্রতিরোধ করতে হামাস সুসংগঠিত হতে থাকে। কিন্তু এর মধ্যে ইসরায়েলরা পরিকল্পিতভাবে বিভিন্ন সহিংসতা বাধিয়ে হামাস নেতাদের গ্রেফতার ও আটক অভিযান শুরু করে। শেখ আহমদ ইয়াসিনসহ অসংখ্য হামাসের শীর্ষ নেতাকে গ্রেফতার করে নির্যাতন চালানো হয়। এমনকি শেখ আহমদ ইয়াসিনের বুকে হাতুড়ি দিয়ে পিটানো হতো, যতক্ষণ না বুকটা ব্যথায় নীল হয়ে যায়। নিযার্তনের যত রকম মাত্রা আছে, সবটা প্রয়োগ করা হতো এসব আপোসহীন নেতাদের ওপর। তাদের জানার ইচ্ছে ছিল, শেখ ইয়াসিনের পরে এই আন্দোলনের কে নেতৃত্ব দেবে? কিন্তু তারা সাফ জানিয়ে দিত- আমাদের কিছুই বলার নেই। অবস্থা এমন দেখে, হামাসের গোটা নেতৃত্ব ফিলিস্তিনে না রেখে বিশ্বের বিভিন্ন শহরে ছড়িয়ে দেয়া হলো। এমন কৌশল প্রণয়নের মাধ্যমে সংগঠনের মেরুদন্ড আরো মজবুত হয়।  

১৯৯২ সালের ১৭ ডিসেম্বর ২ হাজার ফিলিস্তিনিকে আটক করে ইসরায়ল। যার মধ্যে ৪১৫ জন হামাস ও ইসলামিক জিহাদ নামক সংগঠনের নেতা-কর্মী ছিলেন। এদের সবাইকে লেবানন সীমান্তের নো ম্যানস ল্যান্ডের বরফ আচ্ছাদিত এলাকায় ফেলে দেওয়া হয়। তাদের অধিকাংশেরই হাতকড়া পড়া ছিল। ইসরায়লিদের এই আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠে। ফলে ক্ষমতাধর পক্ষ থেকে ইসরায়লকে সতর্ক করা হয় এবং বিতাড়িত সবাইকে নিজ ভূমিতে বসবাসের সুযোগ দেয়ার জন্য আহ্বান করা হয়। কিন্তু পরবর্তীতে নিজেদের স্বার্থে বিশ্ব মোড়লরা আবার ইসরায়লকেই ইন্ধন জুগিয়েছে। যার প্রমাণ মেলে জর্ডানের মাটিতে হামাসের কার্যক্রমে মার্কিন চাপ প্রয়োগে। এমনকি জর্ডান সরকার মার্কিন ও ইসরায়লের চাপে আবু মারজুককে দেশ থেকে বের করে দিয়েছিল। এছাড়া ১৯৯৬ সালের ১৩ মার্চের সম্মেলনের পর জর্ডান গোয়েন্দাপ্রধান সামিহ আল বাত্তিখি বিভিন্ন কৌশলে হামাসের ওপর অত্যাচার শুরু করে। এমনকি শেষ পর্যন্ত ২০১৭ সালে জেরুজালেমকে ইসরায়লের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। 

ইসরায়লিরা লক্ষ্য পূরণের জন্য অর্থকে কাজে লাগিয়ে সব জায়গায় অস্থিরতা সৃষ্টি করে এবং এর মধ্য দিয়ে বিশ্বের সব গণমাধ্যম ও জাতিসংঘের মতো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে। তাছাড়া তাদের গোয়েন্দা নজরদারি ও কূটকৌশলের ফাঁদে পর্যুদুস্ত হয়ে পড়ে যেকোন জাতি। বর্তমানে আরব বিশ্বের বিভক্তি ও সংঘাতের অন্যতম একটি কারণ হলো এরা। এজন্য ইসরায়লকে আরব বিশ্বের ক্যান্সার বলা হয়।  

পরবর্তীতে ফিলিস্তিনি জনগনের দুর্দশা সম্পর্কে বিশ্ববাসীকে অবহিত করতে এবং তাদের অকুন্ঠ সমর্থন পাওয়ার উদ্দেশ্যে শেখ আহমদ ইয়াসিন বিশ্বজুড়ে সফরে বের হন। মার্কিনরা হামাসের বিরুদ্ধে ব্যাপক প্রোপাগান্ডা চালানো ও নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করলে অনেক মুসলিম দেশ প্রকাশ্যে অবস্থান নিতে না পারলেও হামাসকে পরোক্ষভাবে সহায়তা ও বলিষ্টভাবে সমর্থন করতেন। কিন্তু এই পরোক্ষ সমর্থনকে পরোয়া না করে একের পর এক মুক্তিকামী ফিলিস্তিনিদের ওপর গ্রেফতার ও হত্যা প্রচেষ্টা চালায় ‘মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোঁড়া’ ইসরায়ল। মোসাদ ও ইসরায়লের গুপ্তচরদের এমন কিছু ভয়ংকার অভিযান আছে যেটা রূপকথাকেও হার মানায়। তাদের মূল লক্ষ্যই হচ্ছে ফিলিস্তিনি মুক্তিকামীদের নিস্তব্ধ করে দিয়ে এই পবিত্র ভূমিকে পুরোপুরি গ্রাস করা এবং মধ্যপ্রাচ্য তথা বিশ্বব্যাপী ত্রাস ছড়িয়ে নিজেদের অবস্থান পাকাপোক্ত করা। তারা হামাসের নেতৃত্বকে বিলুপ্ত করার জন্য সর্বদা ষড়যন্ত্রের জাল বিছিয়ে রেখেছে। হামাসের এক সময়ের রাজনৈতিক প্রধান খলিদ মিশাল ও ফিলিস্তিনের অবিসংবাদিত নেতা ইয়াসির আরাফাতকেও তারা মারত্মক বিষ প্রয়াগ করে হত্যার চেষ্টা করেছিল। শুধু তা-ই নয়; ‘ইসলামিক জিহাদের নাড়ির স্পন্দন’ শেখ আহমদ ইয়াসিনের মতো ব্যক্তিত্বকেও তারা হত্যা করেছে। ইসরায়লি সেনারা ড্রোন চালিয়ে কখনোবা মুঠোফোন বিষ্ফরণ ঘটিয়ে কিংবা যানবহনের টায়ার ছিদ্র করে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করেছে। ইসরায়লের তেলআবিবে প্রকাশিত দৈনিক ইদিয়ত আহারোনত- এর গোয়েন্দা বিষয়ক প্রতিনিধি রনেন বার্গম্যান; ইসরায়লের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইহুদ বারাক ও ইহুদ ওলমার্টসহ এক হাজার সাক্ষাৎকার এবং হাজারো নথিপত্রের ওপর ভিত্তি করে ‘রাইজ অ্যান্ড কিল ফার্স্ট’ নামের একটি বই রচনা করেন। এ বইয়ে দাবি করা হয়েছে- ইসরায়ল সৃষ্টির পর গত ৭০ বছরে দেশটিতে অন্তত ২ হাজার ৭০০টি অভিযান চালিয়েছে, যার অনেকগুলোই ব্যর্থ হয়েছে। নির্যাতন ও অসহায়ত্ব এতটা প্রকট হয় যে সাধারণ ফিলিস্তিনিরা আত্মঘাতী বোমা হামলার দিকে ঝুঁকে পড়ছে।
মূলত এ সংকটটি যতখানি ফিলিস্তিনের, ততখানি মুসলিম উম্মাহর। এজন্য ফিলিস্তিনি মুক্তিকামীদের নায্য অধিকার নিশ্চিত করতে গোটা বিশ্বের মুসলিমদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে নতুবা অবৈধ দখলদারিত্ব ও রক্তের হোলি খেলা বন্ধ হবে না।   [মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন]


লেখক:
মো. আশিকুর রহমান
শিক্ষার্থী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়।  
ও  
সভাপতি, বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। 
ashikuriu22@gmail.com 

« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
  এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ  
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো. জাহাঙ্গীর আলম, নির্বাহী সম্পাদক: মো. আমিনুর রহমান
প্রকাশক কর্তৃক ৩৭/২ জামান টাওয়ার (লেভেল ১৪), পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০ থেকে প্রকাশিত
এবং বিসমিল্লাহ প্রিন্টিং প্রেস ২১৯ ফকিরাপুল, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত।

ফোন: ০২-৪৭১২০৮৬১, ০২-৪৭১২০৮৬২, ই-মেইল : deltatimes24@gmail.com, deltatimes24@yahoo.com
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো. জাহাঙ্গীর আলম, নির্বাহী সম্পাদক: মো. আমিনুর রহমান
প্রকাশক কর্তৃক ৩৭/২ জামান টাওয়ার (লেভেল ১৪), পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০ থেকে প্রকাশিত
এবং বিসমিল্লাহ প্রিন্টিং প্রেস ২১৯ ফকিরাপুল, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত।
ফোন: ০২-৪৭১২০৮৬১, ০২-৪৭১২০৮৬২, ই-মেইল : deltatimes24@gmail.com, deltatimes24@yahoo.com