|
গণতন্ত্রে চিমটি ও তরুণদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ
মোজাফফর হোসেন ভূঁইয়া:
|
![]() গণতন্ত্রে চিমটি ও তরুণদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ আমরা যার কাছেই চেয়েছি শান্তি তারাই আমাদের নিক্ষেপ করেছেন গহীন দাবানলের ভিতর। তাদের কাছে ভুলন্ঠিত হয়েছে মানবাধিকার মানবতা আর মনুষ্যত্ব। আমরা হতভাগা আমাদেরকে কেউ জাগাতে পারেনি আজ অবধি। কিন্তু আমরা বাংগালী নিজেরাই জেগে উঠি গড়ে তুলি নতুন ইতিহাস পরিবর্তন করি যুগে যুগে। কিন্তু সময়ের আবর্তনে যারা সামনের সারিতে আসে তারাই নিজের আখের গোছাতে ব্যস্ত হয়ে বাঘের থাবায় আমাদের দাবিয়ে রাখতে চায়। হাজার রকমের হিংস্র আচরনে প্রশ্ন বিদ্ধ হয় দেশের সার্বিক শাসন ব্যবস্থা। ১৯৭১ সাল থেকে ২০২৪ সাল এই দীর্ঘ সময়ে আমরা দেখেছি কিভাবে বাংলার মানুষকে দাবিয়ে রাখার চেষ্ঠা করা হয়েছে । আমরা দেখেছি বাকস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ। সংবাদ মাধ্যম গুলোর উপর হস্তক্ষেপ কখনো কোন কালেই ভাল ফল বয়ে আনতে পারে না। যেখানে সংবাদ প্রকাশ ও পাঠ স্বাধীনতা থাকে সেখানে কোন কালেই দুর্ভোগ আসতে পারে না। সংবাদ মাধ্যম সবসময় মানুষের কথা বলে, সমস্যার কথা বলে যার ফলে দায়িত্ব প্রাপ্ত লোকেরা সঠিক পদক্ষেপ নিতে পারে। কিন্তু যখন দেখবেন সংবাদ মাধ্যম গুলো তথ্য দিচ্ছে না তখন বুঝবেন দেশের শাসন ব্যবস্থাপনায় পতঙ্গ আক্রমন করেছে এবং ভবিষ্যৎ বিপ্লব অপেক্ষা করছে। এই কীট পতঙ্গের বিষ দাঁত সমাজে ছড়ায় বিশৃঙ্খলা । মানুষকে হতাশার জ¦াল ছিড়ে নতুন স্বপ্ন জাগাতে কাজ করে। বিগত সরকারি ও প্রশাসনিক অব্যবস্থাপনা থেকে এ শিক্ষা নেওয়া উচিৎ যে মানষের ভোটাধিকার এবং গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে বিচ্যুতির কোন সুযোগ নেই। একটি সরকার যখন মানুষের সমর্থনে বিশ^াস হারায় ঠিক তখনি তার পাশে বসে থাকা কুচাক্রিমহল বিভিন্ন ধরনের ইলেকশান ম্যাকানিজম পায়তারায় লিপ্ত হয়। এই ধরনের স্বেচ্ছাচারী মনোভাব শুধু গণতন্ত্রকেই ধ্বংস করেনা তারা হয়ে উঠে বিধ্বংসী। গণতন্ত্র মানুষের কথা বলে, দেশের কথা বলে। সেই কথাকে যারা রুখে দেয় তাদের পতন সবসময় পেছনের দরজা দিয়ে হয়। আমাদের শান্তিকামী বিপ্লবী জনগনকে আর কোন অপশক্তির কাছে সমর্পন করে দেওয়া যাবে না। সকল শক্তিকে আইনের জবাবদিহিতায় নিয়ে আসতে হবে। আর এই আইন হবে জনগনের। আমরা নতুন করে আর কোন ওয়ান ইলেভেন, বা ৫ আগষ্ট দেখতে চাই না। আমরা চাই নিয়মতান্ত্রিক গণতান্ত্রিক চর্চাধারী সরকার ব্যবস্থাপনা। এমন কোন ইঞ্জিনিয়ার দেখতে চাই না যারা ইলেকশনকে অপকৌশলের মাধ্যমে জনগনের রায়কে অস্বীকার করবে। আমরা পুরুনো পাতিলে রান্না করতে চাই না নতুর কোন কাসার পাতিলে নেজেদের স্বপ্নকে জাগাতে চাই। এসো হে তরুণ দল দাও জাগিয়ে গাও নতুন গান নবীনের সুরে আজ মাতিয়ে দাও সকলের প্রান এসো ঐ প্রভাত ডাকে তোদের সকলের মাঝে জেগে উঠ আজ সুখের তানে, জাগাও মন ও প্রান। এখন সঠিক সময় হলো নতুন ধারার দলগুলো তাদের জনসমর্থনকে কিভাবে বৃদ্ধি করবে। সাধারন মানুষকে কি ধরনের প্রতিশ্রুতি প্রদান করবে? তা তাদের বিচক্ষনতার উপর নির্ভর করবে। মানুষ পরিবর্তন চায়। তারা এখন পর্যন্ত যে পরিমান হেনস্তা হয়েছে বা হচ্ছে তাতেই তারা বিরক্ত। সেই বিরক্তিই হলো নতুনদের জন্য আশির্বাদ, সুযোগ ও সম্ভাবনা। নেতৃত্বের তারন্যতা মানুষের মনে আশা জোগায়। মানুষ আশায় ঘর বাধেঁ আশায় বেচেঁ থাকে। সেই আশার স্বপ্ন দেখানোর সঠিক সময় তোমাদের নবীন যারা আছো। বাকযন্ত্র একটি স্বয়ংক্রিয় যান্ত্রিক ব্যবস্থাপনা যা চেপে ধরলে সময়ের ব্যবধানে বিস্ফোরিত হয় এবং তা পারমানবিক বোমার চাইতেও হাজারগুণ শক্তিশালী। একটি শাসন ব্যবস্থার মাঝে যখন বিচার বিভাগ স্বচ্ছ হয়, সংবাদ মাধ্যম থাকে স¦াধীন, আইন রক্ষাকারী বাহিনী থাকে নিরপেক্ষ তখন সকলের জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয়। সেখানে কোন অবস্থায় দুর্নীতি, অনিয়ম, অন্যায়, অত্যাচার, ব্যবিচার বা অনৈতিক কার্য বাসা বাঁধতে পারে না। এগুলোর ঘাটতি সমাজকে করে তুলে অস্থিতিশীল। যা কখনো কখনো দুঃশাসনের জন্ম দেয়। সেখান থেকেই জন্ম নেয় কোন বিপ্লবী পরিকল্পনা। সম্প্রতি আমরা এমন এক বিপ্লবের দেখা পেয়েছি যেখানে নবীন জোয়ার আমাদের আবেগকে আন্দোলিত করেছে। বিপ্লব মানুষকে পথ দেখায় । বিপ্লব মানুষকে আশা জুগায়। নতুন স্বপ্নের সন্ধানে ছুটতে সহায়তা করে। আমরা মানুষ, সৃষ্টির সেরা জীব। বিচক্ষনতা আমাদের মাঝে এই গুনকে আলিঙ্গন করতে সহায়তা দিয়েছে। তাই আমরা ছিন্ন করি সকল পরাধীনতার বাঁধ। বর্তমান সময়ে আমাদের মাঝে এসছে নতুন বিপ্লবী জয়। সেই জয়ের মালা যেসব ত্যাজি তরুণ দলের কারনে পেয়েছি তা অুীতের মতো ধুলিস্যাত হতে দেওয়া যাবে না। আেমাদের এই ত্যাগকে কারো আখের গোছানোর জন্য উম্মুক্ত করে দেওয়া যাবে না। তরুনদের সতর্ক থাকতে হবে আজ যারা মত্ত হয়েছে চাদাঁ বাজিতে, যারা দখলে নিচ্ছে সকল আর্থিক প্রতিষ্ঠান সমুহ, যারা অপতৎপরতায় ব্যস্ত নতুন সংকট তৈরিতে। আজ যারা দখলে নিচ্ছে বাস টার্মিনাল, পথ ঘাট স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় এমনকি তারা দখলের পায়তারায় ব্যস্ত মন্ত্রনালয়, সচিবালয় সহ সকল অঙ্গপ্রতিষ্ঠানসমুহ। অস্থির এক পরিবেশ বিরাজমান আজ পাড়ামহল্লায়। সতর্ক সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখনি সময়। গণতন্ত্র রক্ষার আন্দোলনে তাদের এই হীনতা মানুষকে করছে আতংকিত। কখনো কখনো মানুষ ভাবছে যে এটা সেই পুরুনো বোতলে নতুন সরাব ঢালার মতো। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে আজ এক অস্থিরতায় যেন সম্মান হারাচ্ছে একাংশ শিক্ষক। কোন কোন ক্ষেত্রে লক্ষনীয় যে কেউ কেউ চাকরি হারিয়ে জীবন অনিশ্চয়তার দিকে নিক্ষিপ্ত হচ্ছে। এধরনের সকল সংস্কার একটি নিয়মের মাধ্যমে হওয়া উচিত। আমাদের মাঝে যদি প্রতিহিংসার রুপকে লালনে উৎসাহবোধ করার প্রবনতা থেকে যায় তবে এটা বুঝবেন আমরা পুরুনো মানষিকতাকেই ধারন করছি এবং নতুন সংস্কার প্রতিশ্রুতি থেকে বিচ্যৃত হচ্ছি। এই জন্যই খুবই সাবধানতার সাথে পরহিতার্থে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এবং সকল নিয়ম বহিঃর্ভুত কাজ থেকে সরে আসতে হবে। ক্ষমাশীলতা শান্তির পথকে প্রশমিত করে দীর্ঘায়িত করে সুন্দর ব্যবস্থাপনাকে। আমরা লক্ষ্য করছি মানুষ তার ক্রোধকে দমন করতে ব্যার্থ হচ্ছে। প্রতিহিংসায় প্রতিশোধ পরানতায় প্রতিপক্ষের উপড় ঝাপিয়ে পড়ছে। হামলা মামলায় কোনঠাসা করার অপচেষ্ঠায় লিপ্ত হচ্ছে। যারা প্রকৃত অপরাধী তাদেরকে শাস্তি দিতে হবে তাই কোন গোষ্ঠিকে দমনের জন্য শত শত লোকদের এমন আঘাতে সমাজ হয়ে যাবে অস্থিতিশীল ও অত্যাচারিত। এধরনের হীন পায়তারাকে রুখতে হবে। হয়রানি থেকে সাধারন মানুষদের রক্ষার জন্য এখনি পদক্ষেপ গ্রহন করতে হবে। যে চেইন ভেঙ্গে গেছে তা এখনি জোড়া দিয়ে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠাপূর্বক সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে। নবীন তরুনদের প্রতি আমাদের উদাত্ত আহ্বান তারা যেন সরকারকে সুশাসন নিশ্চিত করতে সহায়তা দান করে। অপ্রয়োজনীয় বা আবেগ বশত কোন দাবী উত্তাপন থেকে মানুষকে থামাতে হবে। আমাদের বিপুল সম্মানীত সরকার প্রধানকে একটু সময় দিতে। সবাইকে ধৈর্য ধরতে পরামর্শ দিতে হবে। এখন আমরা লক্ষ্য করছি যে রাস্তার আসে পাশে সবস্থানে হাজারো দাবী নিয়ে রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। আজ সরকারের কয়েকদিন মাত্র । আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকেই গোছাতে সময় লাগছে সেখানে কিভাবে প্রতিটি দপ্তরের বঞ্চিত সমস্যাগুলো ম্যাজিকের মতো সমাধান হয়ে যাবে।আবার ধরুন ভঙ্গুর অথনীতিকে সচল করতে তাকে সময় দিতে হবে। অন্যদিকে ক্ষমতালিপ্সু আকেটি মহল দখল বাণিজ্যে লিপ্ত। তাই সকলকে ধৈর্যের সাথে অপেক্ষা করাই হবে আসল দেশ প্রেম ও বিপ্লবী চেতনা। আমরা বরাবরই চেতনাধারী । চেতনাই আমাদের বিপ্লবী রুপ দিতে উৎসাহযোগায়। চেতনা মানুষকে জাগায় তার আপন রুপে। আমাদের সবচেয়ে বড় একটি দোষ হলো নিজেদের ক্ষমতাকে একচ্ছত্র করতে গিয়ে প্রতিপক্ষের চেতনায় আঘাত করি। কোন চেতনাকে কখনো আঘাত করে ধ্বংস করা যায় না। চেতনাকে প্রেশনা দিতে হয় সুশাসনের মাধ্যমে। আমরা নতুন সরকার ব্যবস্থাপনায় আশা করব দেশের সকল চেতনাগত গোষ্ঠিকে একটি মৌলিক চেতনায় আবদ্ধ করবে। আর সেই মৌলিকতা হলো দেশপ্রেম। দেশপ্রেম এমন এক গোষ্ঠিবদ্ধ শব্দ যা মানুষকে দেশের জন্য, গোষ্ঠির জন্য স্বতঃতস্ফুর্ত ভাবে কাজ করতে উৎসাহ জুগিয়ে থাকে। বিগত সরকার ব্যবস্থাপনায় প্রশাসন বাহিনীর উপদ্রবে একটি বড় গোষ্ঠিকে পালিয়ে বেড়াতে হয়েছে। তাদের মাঝে আতংক ছিল ভয় ছিল তারা না পেরেছে কাজ করতে না পেয়েছে শান্তি । তাই এই ধরনের মাষিকতা থেকে বের হয়ে নিরপরাধীদেরকে দেশের জন্য কাজ করার সুযোগ করার দিতে হবে। অপশাসনের পূনঃরাবৃত্তি করতে দেওয়া যাবে না। শ্রেণিবিভক্তি ও একক গোষ্ঠিবদ্ধ সমাজ অর্থনীতি ব্যবস্থা জাতি ধর্ম, নারী পুরুষনির্বিশেষে প্রতিটি ক্ষেত্রে এমন এক বৈষম্যের কিনারে পেেৈছছে যা রাষ্ট্রকে এক চোখা নীতিতে প্রবাহিত করেছে। আমরা এই একরোখা প্রবাহ থেকে বের হয়ে নতুন এক স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করার অঙ্গিকারাবদ্ধ। একই ধরনের মন্দাভাব যেন আমাদের মাঝে নতুন করে সৃষ্টি না হয়। রাষ্ট্রিয় সুবিধা যেন সবার জীবনকে ছোয়েঁ দেয়। বাংলাদেশে গতানুগতিক সকল দলের বাইরে একটি নতুন দলের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে ২০১৮ সালের কোটা আন্দোলনের মাধ্যমে। আমি এই কোটা আন্দোলনকে শুধু চাকরীর কোটার মধ্যে সীমাবদ্ধ ভাবিনি। আমি ভেবেছি সকল বৈষমের বিরুদ্ধে এ আন্দোলন। এই আন্দোলনের সাথে জড়িত তরুন ছাত্রদের উপর চালানো অমানবিক অত্যাচার বাংলাদেশের ইতিহাসের রাজনৈতিক আচরনের কালো অধ্যায় বলে বিবেচিত। এখানে সিনিওর কিছু নেতাদের পুলিশ ও ছাত্রলীগের ছেলেরা পিটিয়ে নেতা বানিয়ে দেয়। মানুষের কাছে পৌছে দেয় বিপ্লবী নেতা হিসেবে। পরতর্তিতে তারা রাজনৈতিক দলে আত্মপ্রকাশ করে।। অনেক চড়াই উৎরাই পার হয়ে হাজারো ষড়যন্ত্রের জাল চিহ্ন করে আজ তারা মাথা উচু করে সগৌরবে দাঁিড়য়ে আছে বাংলার জমিতে। বর্তমান সরকার তাদের রাজনৈতিক কাজে সহায়তা দিচ্ছে। তার পরও তাদের সামনে অনেক গুলো বাঁধা অতিক্রম করতে হবে। আর এই বাঁধাগুলো আসবে প্রতিপক্ষ বড় দল গুলো থেকে। বর্তমানে ্আওয়ামীলীগ কোনঠাসা হয়ে চাচা আপন প্রান বাঁচার মতো কঠিন পরিস্থিতি অতিক্রম করছে। এই মুহুর্তে বিএনপি নিজেকে ভবিষ্যত ক্ষমতার আসনকে পেতে যাচ্ছে বলে ভেবে আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীদের ঘাড়ে চড়াও হয়ে হামলা, মামলা, দখল ও নানান ধরনের হেনস্থায় ব্যস্ত হচ্ছে। সামনে তারা আরো বেশি আক্রমনাত্বক আচরণ করবে বলে মনে করা হচ্ছে। আসলে তারা নিজেদের বৈশিষ্ট প্রকাশ করছে। এখন সঠিক সময় হলো নতুন ধারার দলগুলো তাদের জনসমর্থনকে কিভাবে বৃদ্ধি করবে। সাধারন মানুষকে কি ধরনের প্রতিশ্রুতি প্রদান করবে? তা তাদের বিচক্ষনতার উপর নির্ভর করবে। মানুষ পরিবর্তন চায়। তারা এখন পর্যন্ত যে পরিমান হেনস্তা হয়েছে বা হচ্ছে তাতেই তারা বিরক্ত। সেই বিরক্তিই হলো নতুনদের জন্য আশির্বাদ, সুযোগ ও সম্ভাবনা। নেতৃত্বের তারন্যতা মানুষের মনে আশা জোগায়। মানুষ আশায় ঘর বাধেঁ আশায় বেচেঁ থাকে। সেই আশার স্বপ্ন দেখানোর সঠিক সময় তোমাদের নবীন যারা আছো। এখানে তরুনদের নতুন দলগঠনের ক্ষেত্রে কোন রুপেই বিভক্তি করার সুযোগ নেই। বিভিন্ন গোষ্ঠি থেকে এই বিভাক্ত সৃষ্টিতে নতুন দলের নাম প্রস্তাবনা আসবে তা খুবই বিচক্ষনতার সাথে একতার ছাতার নিচে আসতে হবে। নেতৃত্বের বিভাজনতা যেন আরেকটি গ্রুপের অপতৎপরতাকে জাগিয়ে না তুলে। বাংলাদেশে যে বিষাদময় রাজনীতি বাসা বেধেঁছে তা থেকে মুক্তির জন্য প্রয়োজন রাজনৈতিক শিষ্টাচার। আমরা অর্ধশতাব্দীর পরেও এই শিষ্টাচার ও শুদ্ধাচারকে গ্রহন করতে পারিনি। এই সুন্দর শব্দগুলো তার আচরণকে করে তুলে সবার কাছে অতুলনীয়। আমাদেরকে হতে হবে মানবিক সমাজ গঠনের রুপকার। লেখক : কথা সাহিত্যিক |
| « পূর্ববর্তী সংবাদ | পরবর্তী সংবাদ » |