জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়: নবীন ভাবনায় ঐতিহ্য ও স্বপ্নের পথে দুই দশক
মোসাব্বির হোসেন,জবি:
|
![]() জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়: নবীন ভাবনায় ঐতিহ্য ও স্বপ্নের পথে দুই দশক জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শুধু একটি প্রতিষ্ঠানের নাম নয়, এটি এক শহুরে আত্মার প্রতিচ্ছবি, পুরান ঢাকার বুকের ভেতর লুকিয়ে থাকা এক তরুণ স্বপ্ন। প্রতিদিনের যানজট, ভাঙা ফুটপাত, জায়গার সংকট সব কিছুর মাঝেও জবির শিক্ষার্থীরা আলো খোঁজে, নতুন কিছু সৃষ্টি করে। আমি স্বপ্ন দেখি, এই বিশ্ববিদ্যালয় একদিন হবে গবেষণা, উদ্ভাবন ও সৃজনশীলতার প্রাণকেন্দ্র। তবে সে পথে এখনো আছে অনেক বাধা স্থায়ী ক্যাম্পাসের অভাব, পর্যাপ্ত শিক্ষাসামগ্রীর সংকট, আর ক্যাম্পাস রাজনীতির অস্থিরতা। আমি চাই রাজনীতি থাকুক মতের বৈচিত্র্যে, না সে ভয়ে আর দখলে। শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সম্পর্ক হোক পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও বিশ্বাসে গঠিত। জবি হোক পরিচ্ছন্ন, সবুজ, নিরাপদ, সংস্কৃতিময় একটি ক্যাম্পাস, যেখানে জ্ঞানের পাশাপাশি মানবিকতাও শেখানো হবে। বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে আমার প্রত্যাশা, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় একদিন দেশের উচ্চশিক্ষার মানচিত্রে আলোর প্রতীক হয়ে উঠবে। একটি বিশ্ববিদ্যালয়, যাকে নিয়ে গর্ব করবে পুরান ঢাকা তথা পুরো বাংলাদেশ। রিশাদ আহমেদ গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের কাছে শুধু একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নয়, এটি আমার আত্মপরিচয়ের অংশ, আমাদের জীবনের এক টুকরো স্বপ্নের নাম। শত বছরের ঐতিহ্য বুকে নিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয় আজ নতুন প্রজন্মের জ্ঞান ও পরিবর্তনের আলোকবর্তিকা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস মানে কেবল উৎসব নয়, বরং আত্মসমালোচনার সময়।আমরা এতদিনে কী অর্জন করেছি, আর কী অর্জন করতে পারিনি তার-ও একটি হিসাব-নিকাশ। আমি চাই জগন্নাথ হোক এমন এক প্রেরণার কেন্দ্র, যেখানে শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত থাকবে মানবিকতা, গবেষণার সঙ্গে থাকবে দায়িত্ববোধ, আর স্বাধীন চিন্তার সঙ্গে যুক্ত হবে নৈতিক দৃঢ়তা। আমাদের শিক্ষকরা যেন আমাদের জন্য নতুন করে আলোকবর্তিকা হয়ে উঠেন, আর শিক্ষার্থীরা যেন ন্যায়ের পথে প্রশ্ন করতে শেখে। সহজে আপোস না মানতে জানে। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে আমার প্রত্যয়-এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি ইটের ভেতর গড়ে উঠুক এমন এক সংস্কৃতি, যেখানে জ্ঞানের সঙ্গে দেশপ্রেম, সত্যের সঙ্গে সাহস, আর ঐতিহ্যের সঙ্গে নবচেতনা মিশে যায়। জগন্নাথ শুধু ইতিহাসের ধারক নয়, এটি যেন ভবিষ্যৎ নির্মাতার নাম হয়ে ওঠে। হয়ে ওঠে আমাদের বিশ্বাস, ভরসা ও ভালোবাসাপূর্ন একটি আশ্রয়স্থল। জোবায়েদা ইসলাম জয়া গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০ বছর পূর্তি শিক্ষার আলোকযাত্রার এক গর্বিত অধ্যায় এবং শত আশা, আকাঙ্ক্ষা ও ব্যর্থতার মিলনছায়া। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ২০০৫ সালের ২০ অক্টোবর পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়।দুই দশকে এটি গড়ে তুলেছে মেধা ও সংগ্রামের ইতিহাস। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় আঠারো হাজার শিক্ষার্থীর আবাসিক হলের সংকটের কারণে অধিকাংশকেই মানবেতর জীবনযাপন করতে হয়। মাত্র সাড়ে সাত একরের ছোট মূল ক্যাম্পাসে শ্রেণীকক্ষ, গবেষণা এবং মুক্ত সাংস্কৃতিক চর্চার সীমাবদ্ধতা বিদ্যমান। বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা থাকলেও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হয়েছে। সাংস্কৃতিক চর্চা, চলচ্চিত্র উৎসবের মাধ্যমে এটি সাংস্কৃতিক রাজধানী হিসেবে পরিচিত। ভাষাশহিদ রফিক উদ্দিন আহমেদ এবং ৫২-এর ভাষা আন্দোলন থেকে ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে শিক্ষার্থীদের অবদান এর গৌরব বহন করে। একটি ছাত্রী হল উদ্বোধন 'অনাবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়' তকমা কিছুটা ঘুচিয়ছে। বর্তমানে কেরানীগঞ্জের দুইশো একর জমিতে প্রস্তাবিত নতুন আধুনিক ক্যাম্পাসটি এসকল সমস্যার সমাধান করবে। স্থায়ী ক্যাম্পাস, পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধার অভাব ও প্রশাসনিক জটিলতা থাকলেও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের পথে এক উজ্জ্বল ভবিষ্যতের প্রত্যাশায়। জ্যোতি রানী দাস বাংলা বিভাগ। আজ আমাদের প্রিয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০ বছর পূর্তি এক গৌরবোজ্জ্বল মাইলফলক। ১৫২ বছরের ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান থেকে পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের এই যাত্রা আমাদের অহংকার। এই ২০ বছরে জগন্নাথ শুধু শিক্ষাদান করেনি, গড়েছে স্বপ্নবাজ প্রজন্ম। সীমিত সম্পদেও শিক্ষকরা দিয়েছেন অক্লান্ত পরিশ্রম। তবে এখনও আমাদের চ্যালেঞ্জ রয়েছে পর্যাপ্ত একাডেমিক ভবন নেই, গবেষণার সুযোগ সীমিত, আধুনিক ল্যাব ও লাইব্রেরি অপেক্ষার চেয়ে কম। শিক্ষক সংকট, খেলার মাঠ ও ছাত্রাবাসের ঘাটতি রয়েছে। ২০০ একরের নতুন ক্যাম্পাস তৈরিতেও নেই অগ্রগতি। এই সমস্যাগুলো তুলে ধরছি কারণ আমরা চাই জগন্নাথ হোক দেশসেরা। এখন আমাদের দাবি পূর্ণাঙ্গ ক্যাম্পাস, মানসম্মত শিক্ষা ও গবেষণার পরিবেশ। আমরা বিশ্বাস করি, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় জগন্নাথ এগিয়ে যাবে। জয় হোক জগন্নাথের, উন্নত হোক বাংলাদেশ। তালহা জোবায়ের প্রিয়ম কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০ বছর পূর্তি আমাদের জন্য অনন্য অর্জনের দিন। ২০০৫ সালে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে আত্মপ্রকাশের পর থেকে আমাদের শক্প্রষা প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষা, গবেষণা ও সংস্কৃতির প্রতিটি ক্ষেত্রে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। আজ দুই দশকের এই যাত্রাপথে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেবল একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয়, বরং জ্ঞানচর্চা, মুক্তবুদ্ধি ও মানবিক মূল্যবোধের এক দীপ্ত প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের এই গৌরবময় যাত্রা শুরু হয়েছিল ঐতিহ্যবাহী জগন্নাথ কলেজের দীর্ঘ ইতিহাস ও সংস্কৃতির ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে। সেই ঐতিহ্যকে ধারণ করেই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় অল্প সময়ের মধ্যেই একাডেমিক উৎকর্ষ, গবেষণায় নবচিন্তা ও প্রশাসনিক দক্ষতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। শিক্ষার মানোন্নয়ন, প্রযুক্তিনির্ভর পাঠদান, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও গবেষণার প্রসারে বিশ্ববিদ্যালয় ইতোমধ্যেই দেশের উচ্চশিক্ষা অঙ্গনে এক বিশেষ মর্যাদা অর্জন করেছে। এই ২০ বছরের সাফল্যের পেছনে রয়েছে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিষ্ঠা, পরিশ্রম ও অদম্য একাগ্রতা। তাঁদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আজ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এক প্রাণবন্ত জ্ঞানকেন্দ্রে পরিণত হয়েছে, যেখানে শিক্ষার পাশাপাশি গড়ে উঠছে নৈতিকতা, দেশপ্রেম ও সামাজিক দায়িত্ববোধসম্পন্ন প্রজন্ম। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই দশকের এই মাইলফলক অর্জন শুধু অতীতের সাফল্যের স্মারক নয়, বরং ভবিষ্যতের দিকনির্দেশনা। আগামীর পথে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়টি যেন আরও সমৃদ্ধ গবেষণা, মানসম্মত শিক্ষা ও উদ্ভাবনী চিন্তার মাধ্যমে দেশ ও সমাজ গঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে এই প্রত্যাশাই রইল। জয় হোক জ্ঞানের এবং জ্ঞানের আলো উন্মোচিত হয়ে ছড়িয়ে পড়ুক জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রী সারা বিশ্ব ব্যাপি। অদ্রিতা দাস গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ। সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার লক্ষ্যে প্রত্যেক শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার স্বপ্ন দেখে। ঠিক তেমনি সেই স্বপ্ন থেকে আমিও এখন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। প্রথম প্রথম নিজের পরিবার থেকে দূরে থাকতে কষ্ট হলেও এখন সবটাই অনেক আনন্দের মনে হয়। প্রতিদিন ক্লাসে যাওয়া, বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেওয়া এবং শিক্ষকদের সাথে পরিচিত হওয়া। ২০ শে অক্টোবর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় ভাই ও আপুদের থেকে শুনেছি এ দিনটি অনেক আনন্দ, উৎসব ও অনুষ্ঠানের মাধ্যমে উদযাপিত হয়। আর এ বছর আমি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। ভাবতেই অনেক অনেক ভালো লাগা কাজ করছে। বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত কিশোরীলাল বাঘ চৌধুরী ছিলেন এর প্রতিষ্ঠাতা। ১৮৭২ সালে তার বাবার নামে এটির তিনি নাম বদলে জগন্নাথ স্কুল করা হয়। এরপর ২০০৫ সালে ২০ শে অক্টোবর এই কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করা হয়। অনেক সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়কে পিছনে ফেলে দিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। ভবিষ্যতে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম ছড়িয়ে পড়বে সারাবিশ্বে এটাই প্রত্যাশা এবং ২০ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর শুভেচ্ছা প্রিয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। মোছাঃ নুপুর খাতুন সমাজবিজ্ঞান বিভাগ। বিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষার কেন্দ্র নয় এ এক চেতনার পাঠশালা, মননের আঙ্গিনা। এখানে শিক্ষার্থী কেবল বই পড়ে না, বরং নিজেকে চিনতে শেখে, সমাজ ও মানবতার প্রতি দায়বদ্ধতা গড়ে তোলে। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস তাই নিছক আনুষ্ঠানিকতা নয়; এটি আত্মবিশ্লেষণ ও আত্মজাগরণের এক সোনালি দিন, যা আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় আমরা একটি বৃহত্তর ঐতিহ্যের উত্তরাধিকারী। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, যার ইতিহাস জ্ঞানচর্চার দীর্ঘ ধারায় দীপ্ত, আজও আমাদের প্রেরণার প্রতীক। বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী হিসেবে আমাদের প্রত্যাশা এই প্রতিষ্ঠানটি যেন গবেষণাধর্মী মনন, মুক্তচিন্তার সাহস ও মানবিক মূল্যবোধের উর্বর ক্ষেত্র হয়ে ওঠে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি প্রাঙ্গণ, প্রতিটি শ্রেণিকক্ষ হোক নতুন আলোর অনুসন্ধানে উৎসুক তরুণদের মিলনক্ষেত্র। আমরা চাই বিশ্ববিদ্যালয় হোক এমন এক মন্দির, যেখানে শিক্ষা হবে জীবনমুখী, সৃজনশীলতা হবে পথপ্রদর্শক, আর সংস্কৃতি হবে মানবতার অবলম্বন। শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সম্পর্ক হোক পারস্পরিক শ্রদ্ধা, বোঝাপড়া ও সহমর্মিতায় পরিপূর্ণ। বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে আমাদের অঙ্গীকার আমরা নিজেদের জ্ঞান, নীতি ও নৈতিকতায় সমৃদ্ধ করে সমাজ ও জাতির কল্যাণে আত্মনিয়োগ করব। আমরা হবো সেই আলোকিত মানুষ, যাদের চিন্তা ও কর্মে প্রতিফলিত হবে প্রিয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা ও মহিমা। জান্নাতুল ফেরদৌস জেরিন বাংলা বিভাগ। ১৮৫৮ সালে শুরু হওয়া জগন্নাথ প্রতিষ্ঠানটি প্রথমে স্কুল, পরে কলেজ আর শেষমেশ ২০০৫ সালে ৫ অক্টোবর পূর্ণাজ্ঞ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের রূপ নেয়। পুরান ঢাকার কোলাহল, ভিড় আর ঐতিহ্যের মাঝখানে অনন্য মর্যাদায় দাঁড়িয়ে আছে এক জীবন্ত প্রতীক,আমার অনূভুতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। আজ এই প্রতিষ্ঠানটি যখন দুই শতকে, তখন স্বভাবতই ফেলে আসা দিনের স্মৃতিগুলো ভেসে উঠছে আর নিজেকে এক জবিয়ান হিসেবে গর্বে বুক ভরে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানের শুরু থেকে আবাসিক সমস্যা, পর্যাপ্ত ল্যাব না থাকা, আধুনিক গবেষণার ঘাটতি এসব সমস্যার সম্মুখীন হলেও আমাদের জবিয়ানদের দমানো যায়নি। তারা দেখিয়ে দিয়েছে ইচ্ছা থাকলেই সব সম্ভব। কেরানীগঞ্জে আমাদের নতুন ক্যাম্পাসের কাজ চলমান,এটি সম্পূর্ণ হলে আমাদের সমস্যার সমাধান হবে, সকল সুযোগ -সুবিধা পাবে আর সুবিধা পেলে তবেই পুরান ঢাকার ঐতিহ্য, আধুনিক শিক্ষার চেতনা ও তরুণদের স্বপ্ন মিলিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয় হতে পারে বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষার নতুন দিগন্ত। ২০ বছরের এই মাইলফলক শুধু আমার স্মৃতিচারণ নয়, এটি আগামী দিনের প্রতিশ্রুতি, নতুন সম্ভাবনার আহ্বান। হুমায়রাত হক প্রমি দর্শন বিভাগ।
ডেল্টা টাইমস্/মোসাব্বির হোসেন/আইইউ |
« পূর্ববর্তী সংবাদ | পরবর্তী সংবাদ » |