‘ক্রয়ের ক্ষেত্রে নৈতিকতা দুর্নীতি দূর করতে পারে’
ডেল্টা টাইমস্ ডেস্ক:
|
![]() ‘ক্রয়ের ক্ষেত্রে নৈতিকতা দুর্নীতি দূর করতে পারে’ তিনি বলেন, সরকারি ক্রয় ব্যবস্থাপনা শুধু প্রশাসনিক প্রক্রিয়া নয়; এটি সুশাসন, স্বচ্ছতা ও জনগণের আস্থা অর্জনের মূল চাবিকাঠি। নিয়ম-নীতি মেনে এবং প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার করে ক্রয় কার্যক্রম সম্পাদন করা গেলে উন্নয়ন প্রকল্পগুলো দ্রুত, মানসম্মত ও টেকসইভাবে বাস্তবায়ন সম্ভব হবে। সিনিয়র সচিব আজ ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত ‘সরকারি ক্রয় ব্যবস্থাপনা (পিপিআর–২০২৫)’ শীর্ষক লার্নিং সেশন-এর মুখ্য আলোচকের বক্তব্যে এসব কথা বলেন। প্রশিক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক সচিব ও জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সাবেক নির্বাহী চেয়ারম্যান মো. ফারুক হোসেন। এ এস এম সালেহ আহমেদ বলেন, সরকার ই-জিপি (ইলেকট্রনিক গভর্নমেন্ট প্রোকিউরমেন্ট) চালুর মাধ্যমে সরকারি ক্রয় ব্যবস্থায় যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছে। দরপত্র আহ্বান থেকে শুরু করে মূল্যায়ন ও চুক্তি সম্পাদন পর্যন্ত এখন সব প্রক্রিয়া অনলাইন প্ল্যাটফর্মে সম্পন্ন হচ্ছে। ফলে সময়, ব্যয় এবং অনিয়ম—সবকিছুই উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। তিনি আরও বলেন, নীতিগত দুর্বলতা থাকলে কোনো সিস্টেমই শতভাগ কার্যকর হতে পারে না। স্বচ্ছতা একটি মূল্যবোধ; আমরা যদি এই মূল্যবোধে বিশ্বাসী হই, তবে সরকারি ক্রয়ে দক্ষতা, সাশ্রয় ও জনগণের বিশ্বাস অর্জন সম্ভব হবে। সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়ার প্রতিটি ধাপে আইন, নীতি, পেশাগত মানদণ্ড ও সামাজিক দায়বদ্ধতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকা অপরিহার্য। লার্নিং সেশনে উপস্থিত ছিলেন ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান এজেএম সালাউদ্দীন নাগরি, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. সাইদুর রহমানসহ মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ। ডেল্টা টাইমস্/আইইউ |
« পূর্ববর্তী সংবাদ | পরবর্তী সংবাদ » |