|
শিক্ষা প্রশাসনে বড় রদবদল
নিজস্ব প্রতিবেদক
|
|
শরীয়তপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. মনোয়ার হোসেনকে মাউশির ঢাকা অঞ্চলের পরিচালক (সেসিপ)। সরকারি তিতুমীর কলেজের সহযোগী অধ্যাপক মো. রুহুল মমিনকে অধিদফতরের উপ-পরিচালক (প্রশাসন) ও নীলফামারীর সৈয়দপুর সরকারি কারিগরি কলেজের অধ্যক্ষ শাহ মো. আমির আলীকে একই অধিদফতরের উপ-পরিচালক (কলেজ-১)। চট্টগ্রামের সরকারি কমার্স কলেজের সহযোগী অধ্যাপক নুরুল ইসলাম চৌধুরীকে একই দফতরের উপ-পরিচালক (একিউএইউ) করা হয়েছে। নারায়ণগঞ্জের সরকারি তোলারাম কলেজের সহকারী অধ্যাপক মীর রাহাত মাসুমকে একই দফতরের সহকারী পরিচালক (কলেজ-৪)। মাউশি অধিদফতরের সহকারী পরিচালক (কলেজ-৪) মো. জাকির হোসেনকে এই দফতরের সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) এবং ওএসডি থাকা অসীম কুমার বর্মণকে একই দফতরের সহকারী পরিচালক-২ (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর) করা হয়েছে। আজিমপুর সরকারি গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের বাংলার সহকারী অধ্যাপক কাওসার আহমেদকে মাউশির সহকারী পরিচালক (মাধ্যমিক) করা হয়েছে। নাটোরের গোল-ই-আফরোজ সরকারি কলেজের ব্যবস্থাপনার সহযোগী অধ্যাপক আকতারুজ্জামান ভূঁইয়াকে উপ-পরিচালক (শারীরিক শিক্ষা) ও বিএম কলেজের হিসাববিজ্ঞানের সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমানকে সহকারী পরিচালক (শারীরিক শিক্ষা) এবং সরকারি পি সি কলেজের অর্থনীতির প্রভাষক রিজওয়ানুর রহমানকে মাউশি অধিদফতরের গবেষণা কর্মকর্তা (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) করা হয়েছে। এ ছাড়াও ওএসডি থাকা সহকারী অধ্যাপক খান আবদুল্লাহ আল আসাদকে কুমিল্লার গৌরীপুর মুন্সী ফজলুর রহমান সরকারি কলেজে বদলি করা হয়েছে। অন্যদিকে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক তপন কুমার সরকারকে একই বোর্ডের সচিব এবং মাদ্রাসা বোর্ডের পরিদর্শক অধ্যাপক মো. আবুল বাসারকে ঢাকা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এবং চাঁদপুর সরকারি মহিলা কলেজের সহযোগী অধ্যাপক মো. রফিকুল ইসলামকে উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক করা হয়েছে। কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের একাডেমিক উপ-সচিব (প্রেষণে) নূর মোহাম্মদকে একই বোর্ডের সচিব (প্রেষণে) করা হয়েছে। নরসিংদী সরকারি কলেজের ব্যবস্থাপনার অধ্যাপক চিত্তরঞ্জন দেবনাথকে শিক্ষা অধিদফতরের প্রকল্প পরিচালক (সিলেট, খুলনা, বরিশাল বিভাগীয় শহরে সাতটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় নির্মাণ) করা হয়েছে। দুয়ারিপাড়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. ছিদ্দিকুর রহমানকে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের রেজিস্ট্রার ও বোর্ডের উপ-রেজিস্ট্রার মো. কামাল উদ্দিনকে বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক করা হয়েছে। জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমি (নায়েম) উপ-পরিচালক (প্রশিক্ষণ ও বাস্তবায়ন) ড. রিয়াদ চৌধুরীকে কন্ট্রোলার অব পাবলিকেশন্স করা হয়েছে। সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের সহকারী অধ্যাপক তৈয়ব হোসেন সরকারকে উপ-রেজিস্ট্রার এবং ওএসডি থাকা স্বরূপকাঠি সরকারি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক জিয়াউল আহসানকে পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) করা হয়েছে। ১৮ জন কর্মকর্তাকে ওএসডি করা হয়েছে। তারা হচ্ছেনÑ মাউশির পরিচালক (প্রশিক্ষণ) অধ্যাপক ড. মো. আবদুল মালেক, পরিচালক (এম অ্যান্ড ই উইং, সেসিপ) অধ্যাপক ড. মো সেলিম মিয়া, পরিচালক (ফিন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মোজাম্মেল হোসেন চৌধুরী, প্রকল্প পরিচালক (তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় নির্বাচিত বেসরকারি কলেজগুলোর উন্নয়ন প্রকল্প) অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন চৌধুরী, উপ-পরিচালক (প্রশাসন) মো. শফিকুল ইসলাম সিদ্দিকী, উপ-পরিচালক (একিউএইউ) মো. খুরশিদ আলম, সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) মো. জাকির হোসেন, সহকারী পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) ড. আ ক ম খলিলুর রহমান, সহকারী পরিচালক (মাধ্যমিক) সবুজ আলম, সহকারী পরিচালক (শারীরিক শিক্ষা) সাইফুল ইসলাম, গবেষণা কর্মকর্তা (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) কমরুন নাহার, প্রকল্প পরিচালক (সিলেট, খুলনা, বরিশাল বিভাগীয় শহরে সাতটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় নির্মাণ) অধ্যাপক শাহ আলম, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা ঢাকা অঞ্চলের সেসিপ পরিচালক (প্রেষণে) অধ্যাপক মো. ইউসুফ। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের রেজিস্ট্রার মো. মুজিবর রহমান, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এসএম মোর্শেদ বিপুল, কন্ট্রোলার অব পাবলিকেশন্স শিব্বির আহমেদ, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরের পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) ড. মোহম্মদ ছরওয়ার আলম, ঢাকা বোর্ডের উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (মাধ্যমিক) তারেক বিন আজির। |
| « পূর্ববর্তী সংবাদ | পরবর্তী সংবাদ » |